ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
ডাকঘর: ভবানীগঞ্জ, উপজেলা: লক্ষ্মীপুর সদর, জেলা: লক্ষ্মীপুর।
স্থাপিত: ১৯৪৭ইং, ইআইআইএন: ১০৬৮৮৮, এমপিওকোড: ১০০১১৮১৩০২
মোবাইল: ০১৩০৯-১০৬৮৮৮, ই-মেইল: bbhs1947@gmail.com
::স্বাগতম, ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়।
::প্রধান শিক্ষক জনাব এ.কে.এম. ফয়েজ আহাম্মদ সিকদার সাহেবের মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত।

বিদ্যালয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়টি লক্ষ্মীপুর জেলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অন্যতম । লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার ভবানীগঞ্জ চৌরাস্তায় লক্ষ্মীপুর-রাগতি মহাসড়কের পশ্বিম পাশ্র্বে এক মনোরম পরিবেশে এই বিদ্যালয়টি অবস্থিত । একটি তিনতলা, একটি দোতলা ও একটি একতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন, অস্থায়ী ছা্ত্রাবাস, পুকুর ও পূর্বদিকে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ। এই বিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র সংখ্যা প্রায় ১,২০০ জন এবং প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ মোট শিক্ষক সংখ্যা 20 জন। ১৯৪৭ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি ১৯৮১ সালে এমপিওভূক্ত হয়ে ১৯৮৩ সালে প্রথমবারের মত এস.এস.সি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে। এরপর থেকে এই বিদ্যালয়ের বেশ কয়েকজন কৃতি শিক্ষার্থী বিভিন্ন সময়ে কুমিল্লা বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় স্থান দখলের গৌরব অর্জন করে। গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যালয়টি ১ম/২য় স্থানসহ প্রতিনিয়ত মেধা তালিকায় গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখলের মধ্যদিয়ে অত্র অঞ্চলের একটি অসাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়। এস.এস.সি পরীক্ষার ফলাফলে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হওয়ার পর গোল্ডেন জিপিএ ৫ অর্জন সহ অত্র অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ভালো একটি অবস্থানে রয়েছে। বিদ্যালয়ের সূচনা লগ্ন থেকেই দেশপ্রেমিক, সৎ, আদর্শ ও নিষ্ঠাবান আলোকিত মানুষ গড়ার ব্রত নিয়ে প্রতিটি কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পালন করে আসছে। ফলশ্রুতিতে এই প্রতিষ্ঠানটির বহু শিক্ষার্থী নিজ মেধা, যোগ্যতা ও মননশীলতায় দেশ-বিদেশে সু-প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যালয়টির ঐতিহ্য বজায় রাখা এবং একে আরও সমৃদ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে নিরলসভাবে নিজ নিজ দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে প্রধান শিক্ষকের বলিষ্ঠ নেতৃত্বে শিক্ষকগণ সদা প্রস্তুত। মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন হল শিক্ষা । শিক্ষার প্রথম এবং প্রধান কাজ হল পরিবেশের সাথে শিক্ষার্থীর সংগতি বিধান করা । শিক্ষা অর্জনে আনুষ্ঠানিক শিক্ষার গুরুত্ব অনস্বীকার্য আর আনুষ্ঠানিক শিক্ষা অর্জনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তথা বিদ্যালয়ের কোন বিকল্প নেই । তাই ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় দীর্ঘ দিন ধরে শিক্ষা অর্জনের লক্ষ্যে সে ভূমিকা নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছে । বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চলের যে কয়টি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়টি নিঃসন্দেহে তাদের অন্যতম । অভিজ্ঞ এবং দক্ষতাসম্পন্ন শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে উচ্চমানের শিক্ষা প্রদানকারী প্রাচীন বিদ্যালয়গুলির মধ্যে এটি একটি। পাশাপাশি, এমপিওভূক্ত বিদ্যালয় হওয়ায় প্রাইভেট স্কুলের তুলনায় লেখাপড়ার খরচও এখানে নিতান্ত কম। স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট ইউনিফর্ম ড্রেস এবং আইডেনটিটি কার্ড প্রচলিত রয়েছে। এই বিদ্যালয়ে একটি উঁচুমানের বিজ্ঞানাগার, একটি সুপরিসর লাইব্রেরী ও দুইটি কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে। পদার্থবিদ্যা, রসায়ন ও জীববিদ্যার প্রায়োগিক পাঠসমূহ সাধারণত বিজ্ঞানাগারে পড়ানো হয়। বিদ্যালয়ের মূল ভবনে বড় একটি হলঘর আছে যেখানে সভা-সমিতি এবং প্রতি বছর ইনডোর গেম্সের আয়োজন হয়। এছাড়া পরীক্ষাথর্ীদের বিশেষ অধ্যয়নের সুবিধার্থে বিদ্যালয়ের অদূরে একটি অস্থায়ী ছাত্রাবাস রয়েছে। বিদ্যালয়ের মাঠে প্রতিবছর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এছাড়া বিদ্যালয়ে জাতীয় কিছু সংস্থার শাখা চালু রয়েছে। যথাঃ- ক》 বি.এন.সি.সি, খ》স্কাউট, গ》রেড ক্রিসেন্ট। শিক্ষাদানের পাশাপাশি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিক কর্মকাণ্ড, নাটক, অভিনয় ইত্যাদিতে ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে শিক্ষদের ভূমিকা খুবই প্রশংসনীয়। ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার মান, শিক্ষকমণ্ডলীর পেশাদারিত্ব এবং বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সুব্যবস্থাপনা অত্যন্ত চমৎকার।

প্রাতিষ্ঠানিক তথ্য

সাম্প্রতিক ইভেন্টস সকল

...
প্রধান শিক্ষক ও কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

জনবল কাঠামো এবং এমপিও বিধিমালা-২০২১ অনুযায়ী ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে সরকারি বিধিমোতাবেক ১ জন প্রধান শিক্ষক ও ১ জন কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর ন...

...
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনাব নাসির উদ্দিন রাজু

নতুন সভাপতি হিসেবে রাজুর নাম প্রকাশ হওয়ার পর স্থানীয় সর্বস্তরের মানুষের মাঝে সন্তোষ বিরাজ করে। ইতিমধ্যে শুভাকাংখী শিক্ষানুরাগীরা সামাজিক যোগাযোগ ম...

...
ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

লক্ষ্মীপুরের ভবনীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তণ শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষ...

বিগত বছরগুলোর এস.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল

বিদ্যালয়ের প্রসপেক্টাস

সভাপতির বাণীঃ-

মাধ্যমিক শিক্ষার গুণগত মান উৎকর্ষ সাধনে ও বিশ্বায়নের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষাকে সাধারন মানুষের দোরগোড়ায় সহজভাবে পৌঁছানোর স্বপ্ন নিয়েই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করি। গরীব মেধাবী এবংপিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে শিক্ষার মূল ধারায় নিয়ে আসা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তৈরী করাই বিদ্যালয়ের লক্ষ্য। বিজ্ঞান ভিত্তিক ও ধমীর্য় মূল্যবোধকে প্রাধান্য দিয়ে বিদ্যালয়টি তার সুনাম উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করে আসছে। ভবিষ্যতে এই ধারা আরও বেগবান হবে— ইনশাআল্লাহ। এই জন্য সরকারি—বেসরকারি পর্যায়ের এবং স্থানীয় সকলের একান্ত সহযোগিতা কামনা করি।

প্রধান শিক্ষকের বাণীঃ-

তিল তিল করে শ্রম স্বাধনা ও নিরলশ প্রচেষ্টায় গড়ে তোলা হোটাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় একটি উদীয়মান শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সর্বমহলে প্রসংশিত। সনাতন, গতানুগতিক এবং মুখস্থ বিদ্যাকে বিদায় জানিয়ে দেশে প্রবর্তিত হয়েছে যুগোপযোগী সৃজনশীল পদ্ধতি। আধুনিক ও বিজ্ঞান সম্মত এই পদ্ধতির সঠিক বাস্তবায়নের মাধ্যমে হোটাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ও অগ্রগতির এই ধারায় এগিয়ে চলেছে। চমৎকার শিক্ষাবান্ধব পরিবেশে পড়ালেখার সুযোগ পেয়ে অত্র বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীগন নিজেদের মেধাকে বিকশিত ও শানিত করেছে। শিক্ষক, শিক্ষার্থীর পারস্পারিক অংশগ্রহনে শ্রেণি কক্ষ হয়ে উঠেছে প্রাণবন্ত। অর্জিত জ্ঞান ব্যবহারের কৌশল আয়ত্তে নিয়ে শিক্ষাকে অধিক জীবনমূখী এবং প্রায়োগিক করে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকবৃন্দের একাগ্রচিত্ততা, শিক্ষক—শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগেনর মধ্যে সমন্বয় সাধনের ফলে প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ধারাবাহিক ভাবে ১০০% পাসের হার ও মেধাবী ফলাফলের মাধ্যমে সুনাম অর্জন করেছে। সুধী সমাজের সহযোগিতা নিয়ে হোটাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় সাফল্যের ধারা অব্যহত রেখে সামনের দিকে এগিয়ে যাবে এটাই আমাদের প্রত্যশা।

বিদ্যালয়ের বৈশিষ্ট্যঃ-
  • * উচ্চ শিক্ষিত, দক্ষ, প্রশিক্ষিত ও অভিজ্ঞ শিক্ষক কতৃর্ক পাঠদান।
  • * বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সমন্বয়ে প্রত্যেক শিক্ষাবর্ষের শুরুতেই একটি পূর্ণাঙ্গ পাঠ পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয় এবং উক্ত পরিকল্পনা অনুযায়ী পুরো শিক্ষাবর্ষ পাঠদান এবং পরীক্ষা সম্পন্ন করা হয়।
  • * নিয়মিত ক্লাস টেস্ট, এ্যাসাইনমেন্ট, মডেল টেস্ট, অর্ধ—বার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষার ব্যবস্থা।
  • * খেলাধূলা, চিত্তবিনোদন, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, সাধারণ জ্ঞান, সঙ্গীত, পাঠাগার, বিজ্ঞানাগার, আইসিটি ল্যাব, অত্যাধুনিক বিজ্ঞান ল্যাব এর ব্যবস্থা।
  • * ইংরেজী ও গণিত বিষয়ের ভিত মজবুত করার জন্য বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হয়।
  • * একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার লক্ষ্যে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে বাধ্যতামূলক পাঠদান।
  • * অভিভাবকদের পরামর্শ গ্রহণের জন্য নিয়মিত অভিভাবক সমাবেশের ব্যবস্থা।
  • * দুর্বল শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ক্লাসের ব্যবস্থা।
সহ পাঠক্রমিক কার্যক্রমঃ-
  • * সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
  • * সাধারন জ্ঞান প্রতিযোগিতা
  • * বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপন
  • * খেলাধুলা ও শরীরচর্চা
  • * স্কাউট
  • * গার্লস ইন স্কাউট
সায়েন্স ল্যাবঃ-

এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আধুনিক ফিজিক্স ল্যাব, ক্যামিষ্ট্রি ল্যাব ও বায়োলজিক্যাল ল্যাব রয়েছে। এখানে সিনিয়র শিক্ষক এর সহযোগিতায় ব্যবহারিক ক্লাসের সুযোগ রয়েছে।

আইসিটি ল্যাবঃ-

এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সম্বলিত একটি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব রয়েছে। এ ল্যাবটিতে শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার তত্ত্বীয় শিক্ষা লাভের পাশাপাশি ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করতে পারে।

অভিভাবকের করণীয়ঃ-
  • * ছেলে/মেয়ে নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসে কিনা সে দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা।
  • * অগ্রগতি ও হাজিরা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেয়া।
  • * পাঠোন্নতি পত্র যথা সময়ে পর্যালোচনা করা এবং সঠিক সময়ে মন্তব্য দিয়ে স্বাক্ষর করে বিদ্যালয়ে অফিসে পৌঁছে দেয়া।
  • * বিদ্যালয় থেকে প্রেরিত উত্তরপত্র, রিপোর্ট ইত্যাদি পৌঁছে দেয়ার প্রতি যথাযথ গুরুত্ব দেয়া এবং প্রয়োজনে যোগাযোগ করা।
  • * বিদ্যালয়ের সর্বাঙ্গীন উন্নতির জন্য লিখিতভাবে গঠনমূলক পরামর্শ দেওয়া এবং প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা।
  • * বাসায় ছেলে/মেয়ের পড়াশুনার অগ্রগতি ও সমস্যা সম্পর্কে খোঁজ খবর নেওয়া অবশ্য করণীয়।
শিক্ষক ও অভিভাবক দিবসঃ-

বিদ্যালয় কতৃর্ক প্রত্যেকটি পরীক্ষার পর শিক্ষক ও অভিভাবক দিবস পালিত হয়ে থাকে। এ দিবসে অভিভাবকগণের উপস্থিতি আবশ্যক। একজন ছাত্র—ছাত্রীর লেখাপড়ার অগ্রগতি বা সঠিক উন্নতি নির্ভর করে শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার উপর। তাই এই দিবসে ছাত্র—ছাত্রীর বিভিন্ন বিষয়ের অগ্রগতি সম্পর্কে পর্যালোচনা ও মত বিনিময় করা হয়। তাছাড়া বিদ্যালয় যে কোন সময় নির্দিষ্ট কোন ছাত্র—ছাত্রী সম্পর্কে শিক্ষক—অভিভাবক আলোচনা হতে পারে।

অভিভাবকদের সাক্ষাৎকারঃ-

ক্লাস চলাকালে অভিভাবক ছাড়া অন্য কোন ব্যাক্তি ছাত্র—ছাত্রীর সাথে দেখা করতে পারবে না। বিশেষ প্রয়োজনবোধে প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিতে হবে।

ভর্তি কার্যক্রমঃ-

প্রতি বছর ০১ জানুয়ারী তারিখ হতে ৬ষ্ঠ শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। শিক্ষার্থী ভর্তির লক্ষ্যে ১৫ ডিসেম্বর থেকে ভর্তি পরীক্ষার আগের দিন পর্যন্ত ভর্তি ফরম বিতরন করা হয়। অফিস চলাকালীন সময়ে বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষ থেকে ফরম সংগ্রহ করে নিধার্রিত তারিখ ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে হবে। শুধুমাত্র ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি হতে পারবে।

ভর্তি সংক্রান্ত প্রয়োজনে যোগাযোগঃ-

ভর্তি সংক্রান্ত যে কোন প্রয়োজনে বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে যোগাযোগ করুন। অভিভাবকের যে কোন অভিযোগ কিংবা পরামর্শের জন্য প্রয়োজনে প্রধান শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইল।

বিদ্যালয়ের সম্মানিত শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দ

সভাপতি
নাসির উদ্দিন রাজু
প্রধান শিক্ষক
A.k.m Foyez Ahmed Sikder
সহকারী প্রধান শিক্ষক
Md. Abul Kashem
আভ্যন্তরীণ ই-সেবাসমূহ
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
কপিরাইট © ভবানীগঞ্জ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়
ওয়েব ডেবেলপার: রুবেল আমির; মোবাইল: ০১৯২৫-৫২১২৫৭